উন্নয়নের মহাসড়কে কাউন্সিলর রেজওয়ান আহমদ‘র ৫নং ওয়ার্ড

মবরুর আহমদ সাজু
সময় বা স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না। সময় যে কখন শুরু হয়েছিল তা যেমন কেউ জানে না তেমনি সময় যে কখন শেষ হবে তার কোনা ইয়াত্তা নেই। সময়ে অনুপাতে সময় চলছে তার নিজস্ব নিয়মে।  সময়ের ধারাবাহিকতায় সিলেট সিটি নির্বাচনটি আসি আসি করে শেষ পর্যন্ত এসেই গেল, বছরের হিসেব-নিকেশ চলমান কিন্তু মানুষ থেমে থাকে না। পেছন ফিরে তাকালেও সামনেই তার গন্তব্য। ভবিষ্যেক নিয়েই তার ভাবনা-চিন্তা। আসছে আগামী সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণায় নড়ে চড়ে বসেছেন সিটি কর্পোরেশনের বর্তমান কাউন্সিলর ও সাবেক কাউন্সিলরসহ সম্ভাব্য প্রার্থীরা। আর ভোটাররা ব্যস্থ হিসাব নিকাশ মেলাতে। বর্তমান কাউন্সিলর গত নির্বাচনের পূর্বে স্থানীয় জনগণকে কি কি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন আর কতটুকুই বা তার বাস্তবায়ন ঘটেছে তারই হিসাব নিকাশ করছেন ওয়ার্ডবাসী। আবার কাউন্সিলররাও বর্ণনা দিতে শুরু করেছেন নানা উন্নয়ন কর্মকান্ডের। আগামী নির্বাচনের জন্যও দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতি। তবে যে কোন সময়ের তুলনায় এবার ভোটাররা অনেক সচেতন। প্রার্থীর ব্যক্তিগত ইমেজ, শিাগত যোগ্যতা, সামাজিক যোগাযোগসহ নানা দিক বিবেচনা করছেন। সিলেট সিটি কর্পোরেশন এর ৫নং ওয়ার্ড এর বর্তমান কাউন্সিলর রেজওয়ান আহমদ ।  শিক্ষা স্বাস্থ্য সংস্কৃতি , সালিশ বিচারের প্রাণ পুরুষ, এলাকার অবকাঠামো উন্নয়নে তাঁর অবস্থানে থেকে কাজের নীতি-আদর্শকে সামনে রেখে সমাজ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন। সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ৫নং ওয়ার্ডের দ্বিতীয় বারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হয়েছেন একমাত্র নিরবিচ্ছন্ন কাজের জন্য । এলাকার লোকজনের কাছে সমাজসেবক ও বিশিষ্ঠ সাংবাদিক হিসেবে তিনি সর্বমহলে সমাদৃত।
নির্বাচনের তুলনায় এই প্রতিদ্বন্দ্বি আবারও প্রতিযোগীতায় অবতীর্ণ হবেন। গত ১০ বছরে ওয়ার্ডের অভূতপূর্ব উন্নয়ন হওয়ায় ভোটাররা আবারও তাকে মূল্যায়ন করবেন বলে আত্মবিশ্বাসী কাউন্সিলর রেজওয়ান আহমদ । তার স্বপ্নের ওয়ার্ড গড়তে তিনি কাজ করছেন নিরলস ভাবে। সে জন্য উন্নয়ন আর আদর্শগত দিক দিয়েও সিটি কর্পোরেশনের মধ্যে এই ওয়ার্ড শীর্ষে। এই ওয়ার্ডের দুইবারের নির্বাচিত সৎ, যোগ্য ও জনপ্রিয় কাউন্সিলর রেজওয়ান আহমদ এর হাত ধরে এলাকার সর্বত্র উন্নয়নের ছোঁয়া। ওয়ার্ডের ভিতরে একটি রাস্তাও ভাঙ্গা কিংবা কাঁচা নেই। জলাবদ্ধতা, বিশুদ্ধ পানির অভাব কিংবা মশার যন্ত্রণা কম। নিপুণ এই কারিগর তিলে তিলে ৫ নং ওয়ার্ডকে একটি আদর্শ ও মডেল ওয়ার্ডে রূপান্তরিত করেছেন। ওয়ার্ডবাসী ইতোমধ্যে প্রার্থীদের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের ওয়াদা নিয়ে পর্যালোচনা শুরু করে দিয়েছেন।
সরেজমিন ঘুরে জানা যায়, নগরীর বড়বাজার, গোয়াইটুলা, খাসদবীর, কলবাখানী, রায় হোসেন, হোসনাবাদ, হাজারীবাগ ও টিবি গেইট এলাকা নিয়ে গঠিত সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ৫ নং ওয়ার্ড। এসব এলাকা সিলেট সদর উপজেলার ৫ নং টুলটিকর ইউনিয়নে ছিল। ১৯৯০-৯১ সালে এসব এলাকা সিলেট পৌরসভা উন্নীত করা হয়। পৌরসভা থাকাকালীন এসব এলাকা ৮ নং ওয়ার্ডের আওতায় ছিল। ২০০২ সালে সিটি কর্পোরেশনে উন্নীত হওয়ার পর এসব এলাকা ৫ নং ওয়ার্ডের আওতায় আনা হয়। ২০০৩ সালে প্রথম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে এই ওয়ার্ডের কমিশনার হিসেবে নির্বাচিত হন আব্দুল কাদির সমছু ১৫৬৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রেজওয়ান আহমদ পেয়েছিলেন ১০৭৪টি ভোট। ২০০৪ সালে র‌্যাপিড এ্যাকশন (র‌্যাব) প্রতিষ্ঠার পর অপারেশন কিন হার্ট অভিযানের সময় কমিশনার সমছু আত্মগোপনে চলে যান। পরে এই ওয়ার্ডের ভারপ্রাপ্ত কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ৪ নং ওয়ার্ডের কমিশনার (বর্তমান কাউন্সিলর) রেজাউল হাসান কয়েস লোদী। ২০০৮ সালের ৪ আগস্ট অনুষ্ঠিত সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে এই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হিসেবে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন যুগান্তরের সাবেক সিলেট ব্যুরো প্রধান বিশিষ্ট সাংবাদিক রেজওয়ান আহমদ। তিনি ২ হাজার ৩শ ৪৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ফজলুলাহ ফারুকী আদনান ১২৫০ ভোট পেয়ে পরাজিত হন। বর্তমানে ৫ নং ওয়ার্ডে ভোটার প্রায় ১৫ হাজার তবে এ ওয়ার্ডের ও জনসংখ্যা প্রায় ৫০ হাজার। সেখানে ১২টি মসজিদ ও ১টি মন্দির রয়েছে। শিা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে মদিনাতুল উলুম দারুস সালাম মাদ্রাসা, খাসদবীর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, স্কলার্স হোম, সিলেট মডেল হাইস্কুল এন্ড কলেজ, টিচার্স ট্রেনিং ইন্সটিটিউট, ইমাম প্রশিণ একাডেমী ও ইন্সটিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি। গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার মধ্যে রয়েছে ইসলামী ফাউন্ডেশন, শিল্পকলা একাডেমী, টিবি ও কলেরা হাসপাতাল, হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল (নির্মাণাধীন) ও প্রাথমিক স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স (নির্মাণাধীন)। এছাড়াও এই ওয়ার্ডে ৩৬০ আউলিয়াদের মধ্যে অন্যতম সফর সঙ্গী হযরত সৈয়দ চাশনীপীর (রহ.), হযরত যোগাইপীর (রহ.), হযরত কালাশাহ (রহ.) এর মাজার রয়েছে। ২০০৮ সালে নির্বাচনের পর ৬ লাখ টাকা ব্যয়ে টিবি গেইট কলোনীর কালভার্ট নির্মাণ, ৪০ লাখ টাকা ব্যয়ে গোয়ালী ছড়ায় ৩শ মিটার আরসিসি গার্ড ওয়াল নির্মাণ, ১২ লাখ টাকা ব্যয়ে শাহী ঈদগাহ-হাজরীবাগে ড্রেন ও গার্ডওয়াল নির্মাণ, ১০ লাখ টাকা ব্যয়ে শাহী ঈদগাহ’র ৩ নং রোডে রাস্তা ও ড্রেন নির্মাণ, ৪ লাখ টাকা ব্যয়ে বড়বাজার মনিপুরীপাড়া পুনঃ সংস্কার কাজ, ৫ লাখ টাকা ব্যয়ে গোয়াইটুলায় কালাশাহ মাজার সংলগ্ন রাস্তায় ড্রেন নির্মাণ, ১০ লাখ টাকা ব্যয়ে হাজারীবাগ ভুবি ছড়ার গার্ডওয়াল নির্মাণ, বড়বাজার-খাসদবীর এয়ারর্পোট রোডে আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে রাস্তা প্রশস্তকরণ ও আরসিসি ড্রেন নির্মাণ, একই রাস্তা ১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা ব্যয়ে এসফল্ট দ্বারা নির্মাণ (বাস্তবায়নাধীন), প্রায় ১ কোটি টাকা ব্যয়ে ২টি ডিপটিউবওয়েল নির্মাণ, ৩৩ লাখ টাকা ব্যয়ে বড়বাজার-কালাশাহ মাজার পর্যন্ত রাস্তা প্রশস্তকরণ ও ড্রেন নির্মাণ, ১ কোটি ১৭ লাখ টাকা ব্যয়ে খাসদবীরে প্রাথমিক স্বাস্থ্য কমপেক্স নির্মাণ, ৫টি মসজিদ, ১টি মন্দির ও ১ টি মাদ্রাসায় ২২ লাখ টাকার উন্নয়ন কাজ হয়েছেন। ২০০৮-০৯ অর্থ বছর থেকে ২০১০-১১ অর্থ বছরে ৫ নং ওয়ার্ডে সর্বমোট প্রায় ৭ কোটি টাকার কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ২০১১-১২ অর্থবছরে ৪৮ লাখ টাকা ব্যয়ে চাষনীপীর-কালাশাহ মাজার পর্যন্ত আরসিসি রাস্তা ও ড্রেন নির্মাণ, ৬৬ লাখ টাকা ব্যয়ে রায় হোসেন রাস্তা আরসিসি ড্রেন নির্মাণ, ৮২ লাখ টাকা ব্যয়ে বড়বাজার-গোয়াইনটুলা কলবাখানি রাস্তা প্রশস্তকরণ, ৪০ লাখ টাকা ব্যয়ে কলবাখানি-চাষনীপীর পর্যন্ত রাস্তা প্রশস্তকরণ, ৭ লাখ টাকা ব্যয়ে গোয়াইটুলা-কালাপাথর ড্রেন নির্মাণ ও ১৫ লাখ টাকা ব্যয়ে খাসদবীর মাদানী রাস্তা ও ড্রেন নির্মাণ কাজ। এসব প্রকল্পের সর্বমোট ব্যয় প্রায় ২ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। নগর অংশীদারিত্বের মাধ্যমে দারিদ্র হ্রাসকরণ প্রকল্পের আর্থ-সামাজিক তহবিলের আওতায় শিানবীশ প্রশিনার্থী ৫৬টি, থোক বরাদ্দ (ুদ্র ব্যবসার সহায়তা) ৩৫টি, শিা সহায়তা ১৩৫টি পরিবারকে প্রদান করা হয়েছে। ২০১৩-২০১৭ অর্থ বছওে ১ কোটি ১৮ লাখ টাকা ব্যায়ে ছইদ-মইনুদ্দিন খাঁন নগর স্বাস্থ্য কেন্দ্র খাসদবির এলাকায় স্থাপন করা হয়। ২ কোটি টাকা ব্যায়ে খাসদবির দারুস সালাম রাস্তা প্রসস্থ করন,আরসিসি রাস্তা ও ড্রেইন নির্মান করা হয়। হাজারীবাগ, রাস্তা ও ড্রেইন নির্মান ২ কোটি টাকা।বড় বাজার,খাসদবির, রায়হোসেন গুয়াইপাড়া, শাহী ইদগাহ, হোসনাবাদ,১২ টি আরসিসি রাস্তা ও ড্রেইন নির্মান ৩ কোটি টাকা।ইলেকট্রিক সাপ্লাই মেইন রোড আরসিসি ড্রেইন আম্বরখানা বাজার পর্যন্ত ১ কোটি , কলবাখানি এলাকায় নতুন মসজিদ নির্মান করেন এলাকাবাসীর সহযোগিতায় যার নিরলস প্রচেষ্ঠা ছিল তার বিরাট অবদান। এছাড়া নিজস্ব অর্থায়নে ও এলাকাবাসীর সহযোগিতায় বড় বাজার,খাসদবি ও গোয়াইপাড়া এলাকার  নিরাপত্বা নিশ্চিত করার জন্য ৩২ টি সিসি ক্যামেরা স্থাপন  যা নগরীতে আলোচিত । ঘনবসতিপূর্ণএই ওয়ার্ডে জলাবদ্ধতা এখন আর নেই। বড় বাজার এলাকার বাসিন্দা বুস্ট ফুল সামাজিক সংগঠনের সভাপতি কামরান তালুকদার দৈনিক বিজয়ের কণ্ঠ কে জানান, দীর্ঘদিন থেকে অবহেলিত ও বঞ্চিত আমাদের ওয়ার্ড ছিল তবে বর্তমান কাউন্সিলর রেজওয়ান আহমদ  আমাদের স্বপ্নের ওয়ার্ড গড়েছেন । প্রত্যাশিত উন্নয়নের ছোঁয়ায় আমরা খুশি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কলবাখানী এলাকার এক বাসিন্দা জানান, হযরত সৈয়দ চাশনীপীর (রহ.) মাজারের ভূমি অনেকেই বেদখল করে রেখেছেন। তা দখলমুক্ত করা অত্যন্ত জরুরী। হাজারীবাগ এলাকার বাসিন্দা জয়নাল মিয়া এই প্রতিবেদককে জানান, আমরা নিয়মিত বয়স্ক ভাতা সহ নাগরিক সেবা থেকে নিয়ে তার কাছে গেলে তিনি আনন্দের সাথে আমাদের কাজ করে দেন। এলাকার রাহেলা খাদিজার মা নামে এক বিধাব নারী বিজয়ের কণ্ঠ কে জানান রেজওয়ান আহমদস কাউন্সিলর হবার পর থেকে তারা বিধাব ভাতা পাচ্ছেন  । খাসদবীর এলাকার বাসিন্দা ছুনু মিয়া জানান, আমাদেও ওয়ার্ডে চুরি ডাকাতি কমে গেছে বিশেষ করে সিসিটিভি লাগানোর ফলে মাদক সন্ত্রাসীকর্মকান্ড আর ঘটে না। কাউন্সিলর রেজওয়ান আহমদ দৈনিক বিজয়ের কণ্ঠ কে জানান, ইউনিয়ন ও পৌরসভায় থাকাকালীন এসব এলাকা উন্নয়ন বঞ্চিত ছিল। এমনকি সিটি কর্পোরেশনে উন্নীত হওয়ার পরও দীর্ঘদিন উপেতি ছিল। সর্বশেষ নির্বাচনের পর থেকে অনেক কাজ হয়েছে। তিনি জানান, সিটি কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠার পরও টিবি গেইটে বাঁশের সাকো ছিল। এতে টিবি গেইট কলোনীতে বসবাসকারী সরকারী ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের শতাধিক পরিবারকে চরম দুভোর্গ পোহাতে হত। আমি নির্বাচিত হওয়ার পর সেখানে কালভার্ট নির্মাণ করা হয়েছে বিগত দিনে  দৃশ্যমান কোন উন্নয়ন হয়নি। বরং উন্নয়নের নামে লুটপাট হয়েছে। যানজট, জলাবদ্ধতা, পানি সংকট আগের চেয়ে অনেক বেশি ছিল যা এখন আর নেই বলে তিনি জানান পুরো সিলেট বিভাগের মানুষ এয়ারপোর্টে যানজট এড়িয়ে সহজে যাতায়াতের জন্য বড়বাজার-খাসদবীর সড়ক ব্যবহার করেন। তাই পুরো সিলেটবাসীসহ স্থানীয়দের যাতায়াতের সুবিধার্থে এই বাইপাস সড়ক প্রায় ১৯-২০ ফুট প্রশস্ত করা হয়েছে। এতে অনেকের বাসার সীমানা প্রাচীর ভেঙ্গে পুনরায় নির্মাণ করা হয়েছে। জলাবদ্ধতা, বিশুদ্ধ পানির অভাব, মশার উপদ্রবের কথা স্বীকার করে রেজওয়ান আহমদ বলেন, প্রায় ২ কিলোমিটার পানির নতুন লাইন স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়াও নিরবি”িছন্ন বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা জন্য ২টি ডিপটিউবওয়েল স্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে একটি চালু আছে ও অন্যটি চালুর অপোয় রয়েছে। এটি চালু হয়ে গেলে পানির আর কোন সমস্যা থাকবে না। জলাবদ্ধতার ব্যাপারে তিনি বলেন, জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য চেষ্টা চলছে। তবে এ জন্য প্রচুর সময়ের প্রয়োজন। তিনি আরো বলেন সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করেই নগর বাসীর সমৃদ্বি ও উন্নয়নে কাজ করছি। ভোটারদের আশা আখাঙ্খার প্রতিফলন ঘটছে। দলের নেতা কর্মি ও ভোটারদের উচ্চাস ও সমর্থন কে ঘিরেই-আমার আগামীর পথ চলা। জলাবদূতা সহ অনেক বড় বড় সমস্যাই কাখিত পর্যায়ে উন্নতি হয়েছে। আমি নিরলস নিরন্তন কাজ করে যাব। আমার উন্নয়ন ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে সকল মানুষের। ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে পুরনোদের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন অনেক নতুন মুখ সম্পর্কে বলেন। ‘নির্বাচন সবার গণতান্ত্রিক অধিকার। আমরা নতুন প্রার্থীদের স্বাগত জানাই। তবে সম্ভাব্য প্রার্থীরা যেন প্রতিযোগিতামূলক মন-মানসিকতা নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রস্তুতি নেন। কেউ যেন প্রতিহিংসামূলক কারণে নির্বাচনে না আসেন।’

এ বিভাগের অন্যান্য