Recover your password.
A password will be e-mailed to you.
বুধবার হবিগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ মো. আমজাদ হোসেন এ রায় দেন বলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সিরাজুল হক জানান।
দণ্ডিত অরবিন্দু দাস নবীগঞ্জ উপজেলার চৌকি গ্রামের মনীন্দ্র দাশের ছেলে।রায় ঘোষণার সময় তিনি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
প্রাণদণ্ড ছাড়াও বিচারক দশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন।
এছাড়া অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় আরও আটজনকে এ মামলা থেকে খালাস দেওয়া হয়েছে।এরা হলেন- চৌকি গ্রামের অক্ষয় দাশের ছেলে অনীল দাশ (৪২) ও সুনীল দাশ (৪৮), একই গ্রামের নৃপেন্দ্র দাশের ছেলে নীরেশ দাশ (২৫), সঞ্জু দাশের ছেলে সুবেন্দ দাশ (২৫), নারায়ণ দাশের ছেলে প্রদীপ দাশ (৪০), নিবারণ দাশের ছেলে নেপাল দাশ (২৮), মনীন্দ্র দাশের স্ত্রী বিপুলা রাণী দাশ (৫৫) ও তার ছেলে মলয় দাশ (৩২)।
মামলার বিবরণে বলা হয়, ২০০৯ সালের ১১ ফেব্রয়ারি রাতে বানিয়াচং উপজেলার চণ্ডীপুর গ্রামের প্রবাসী নকুল দাশের ছেলে সত্যজিৎ দাশ চৌকি গ্রামে কীর্তন দেখতে যান। এরপর থেকে তার আর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না।
চারদিন পর চণ্ডীপুর গ্রামের শ্মশানের পাশের একটি ডোবা থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।এ ঘটনায় সত্যজিৎতের বোন অলিকা রানী দাশ বাদী হয়ে অরবিন্দুসহ নয় জনকে আসামি করে নবীগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
তদন্ত শেষে ওই বছরের ১৩ জুন মার্কুলী পুলিশ ফাঁড়ির এসআই একরামুল হক নয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করলে এ মামলার বিচার কাজ শুরু করে আদালত।
পূর্ববর্তী সংবাদ